বগুড়া বাসীকে নিয়ে আবার কোন নাটক রচনা করতে চায় সরকার এর গুন্ডা বাহিনী

বগুড়া বাসীকে নিয়ে আবার কোন নাটক রচনা করতে চায় সরকার এর গুন্ডা বাহিনী

বগুড়ায় সরকারবিরোধী 10 হাজার বই ও একটি মাইক্রোবাসসহ জামায়াতের দুই কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বইগুলো বগুড়ার একটি প্রেসে ছাপানোর পর মাইক্রোবাস যোগে নওগাঁয় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।
 
রবিবার বিকেল ৫টার দিকে বগুড়া সদর থানা পুলিশ শহরের সান্তাহার সড়কের নিশিন্দারা কারবালা এলাকায় অভিযান চালিয়ে বইগুলো আটক করে। গ্রেফতার দুই জামায়াত কর্মী হচ্ছেন নওগাঁ শহরের গোলাম মোস্তফা (৪০) ও রকিবুল ইসলাম (৩০)।

পুলিশ জানায়, নিশিন্দারা কারবালা এলাকায় মা প্রিন্টার্স নামের একটি প্রেস থেকে বইগুলো নওগাঁ নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সাদা রঙয়ের একটি মাইক্রোবাসে উঠানো হয়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর থানা পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে মাইক্রোবাসসহ বইগুলো আটক করে। এ সময় মাইক্রোবাসে থাকা জামায়াত কর্মী গোলাম মোস্তফা ও রকিবুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। পরে মা প্রির্ন্টাস নামের প্রেসে তল্লাশী চালিয়ে কম্পিউটার ছাড়াও বিভিন্ন মালামাল আটক করা হয়। আটক বইগুলোর শিরোনামে লেখা রয়েছে রাজনীতির প্রতিহিংসার শিকার আলী আহসান মুজাহিদ।

বগুড়া সদর থানার ওসি আবুল বাশার জানান, বইগুলো বগুড়ায় ছাপানোর পর নওগাঁয় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। বইগুলোতে রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিষয়ে সমালোচনা এবং সরকার বিরোধী বক্তব্য ছাপানো হয়েছে।

রাজধানীতে ইয়াবাসহ ৯ মাদক ব্যবসায়ী আটক

রাজধানীতে ইয়াবাসহ ৯ মাদক ব্যবসায়ী আটক

রাজধানীর দারুসসালাম থেকে ৭০ হাজার ইয়াবা ও দুটি প্রাইভেটকারসহ ৯ মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে ডিবি (গোয়েন্দা) পুলিশ। সোমবার দিবাগত রাতে তাদেরকে আটক করা হয়।

ঢাকা মহানগর পুলিশে উপ কমিশনার (গণমাধ্যম) মারুফ হোসেন সরদার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মাদক ব্যবসায়ী ভূট্টোসহ ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া এ সময় তাদের ব্যবহৃত দুটি প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়েছে।

সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানান তিনি।

সংজ্ঞা বদলাবে, গতি বাড়বে তো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের?

সংজ্ঞা বদলাবে, গতি বাড়বে তো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের?


আবারও সংজ্ঞা বদলাচ্ছে ব্রডব্যান্ড (উচ্চগতি)ইন্টারনেটের। তবে এবার গতি বদলাবে তো- গত কয়েকদিন ধরে এমন প্রশ্ন ঘুরছে দেশের প্রযুক্তি অঙ্গনে। এমনিতেই ধীর গতির ইন্টারনেট নিয়ে প্রযুক্তিপ্রেমীদের ভোগান্তির অন্ত নেই। তারপরও এমন ঘোষণায় প্রযুক্তিপ্রেমীদের ততটা খুশি হতে দেখা যাচ্ছে না। এর আগেও একবার সংজ্ঞা বদলেছিল কিন্তু প্রযুক্তিপ্রেমীরা তাদের কাঙ্ক্ষিত গতি পায়নি। তাদের ভাষ্য, ব্রডব্যান্ডের সংজ্ঞায় পরিবর্তন না এনে বরং প্রকৃত অর্থে ‘গতি’ পেলেই তারা খুশি।

প্রসঙ্গত,ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ন্যূনতম গতি ১ মেগা থেকে বাড়িয়ে ৫ মেগা করতে সরকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শিগগিরই এ বিষয় চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে বলে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল) সূত্রে জানা গেছে। গত বছর রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিসিসি ভবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ঘোষণা দিয়েছিলেন, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনা হবে। এর ন্যূনতম গতি হবে ৫ মেগাবাইট। সরকার এ বিষয়ে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে বলে জানা গেছে।

বিএসসিসিএল-এর একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে জানিয়ে দিয়েছে নির্দেশনা জারির সঙ্গে সঙ্গে তা কার্যকর করতে। কেউ ব্রডব্যান্ডের নামে এর চেয়ে কম গতি দিলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের পরিকল্পনাও রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।

সরকারের একটি দায়িত্বশীল সূত্র বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ৩ মার্চ দেশে আসবেন। ৪ বা ৫ মার্চের দিকে সরকারের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে তার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। মূলত ওই বৈঠক থেকেই ঘোষণা আসতে পারে কবে থেকে কার্যকর হচ্ছে ৫ মেগার ব্রডব্যান্ড।

জানা যায়, আগামী ৩-৫ মার্চ ঢাকায় আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে দেশে তথ্যপ্রযুক্তি বৃহৎ আয়োজন ‘বাংলাদেশ আইসিটি এক্সপো-২০১৬’ অনুষ্ঠিত হবে। ওই মেগা আয়োজন থেকেও এই সুখবর দেওয়া হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র দাবি করেছে।

এদিকে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির চেয়ারম্যান ড. শাহাজাহান মাহমুদ জানিয়েছেন,‘৫ মেগার নিচে ব্রডব্যান্ড নয়’ ঘোষণা আসতে ২-৩ সপ্তাহ লেগে যেতে পারে।

বর্তমানে বাংলাদেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন গতি ১ এমবিপিএস। ঘোষণা এলে তা হয়ে যাবে ৫ এমবিপিএস। তবে ৫ এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেট সংযোগকে ‘ন্যারোব্যান্ড’ বা ধীরগতির ইন্টারনেট হিসেবে বিবেচনা করবে সরকার। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ বলছে, গ্রাহক পর্যায়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট নিশ্চিত করতেই ব্রডব্যান্ডের সর্বনিম্ন গতি বদলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

বিটিআরসির পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমানে দেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২৫ লাখ ৯৪ হাজার। ২০১৫ এই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১২ লাখ ৮৩ হাজার।

এদিকে সরকার জাতীয় ব্রডব্যান্ড নীতিমালা করেছে ২০০৯ সালে। ৭ বছর হয়ে গেলেও সেই নীতিমালা হালনাগাদ করা হয়নি। জাতীয় ব্রডব্যান্ড নীতিমালা-২০০৯ -এ ব্রডব্যান্ডের সংজ্ঞায় বলা হয়েছিল, ‘যাহার ন্যূনতম গতি হবে ১২৮ কেবিপিএস। এর চেয়ে গতি কম হইলে তাকে বলা হইবে ন্যারোব্যান্ড ইন্টারনেট।’ যদিও ২০১৩ সালে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির জারি করা এক নিদের্শনায় নতুন করে ব্রডব্যান্ডের সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়। নতুন সংজ্ঞায় বলা হয়, 'যাহার ন্যূনতম ব্যান্ডউইথ ১ এমবিপিএস (মেগাবাইট পার সেকেন্ড) হইবে। ১ এমবিপিএস হইতে কম ব্যান্ডউইথকে ন্যারোব্যান্ড বলা হইবে।' ব্যক্তি পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা ২০১৩ সালের মে মাসের ১ তারিখ থেকে এই গতি উপভোগ করছেন। বিটিআরসি একই বছরের এপ্রিলের ১ তারিখে এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করে।

২০১৬ সালে আবারও ব্রডব্যান্ডের সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এবার ন্যূনতম ব্যান্ডউইথ ১ মেগার পরিবর্তে ৫ মেগা করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।

শাহবাগে ছাত্রদলের মিছিলে ছাত্রলীগের হামলা

শাহবাগে ছাত্রদলের মিছিলে ছাত্রলীগের হামলা


রাজধানীর শাহবাগে বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলরত ছাত্রদল নেতা-কর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগ।

সোমবার বিকেল পৌনে ৩ টায় রাজধানীর শাহবাগে এ ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের ৬ নেতা আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

এদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা গুরুতর।

ইরাকে ফের আইএস এর আত্মঘাতী হামলা, নিহত ৪৮

ইরাকে ফের আইএস এর আত্মঘাতী হামলা, নিহত ৪৮

ইরাকে ফের জোড়া আত্মঘাতী বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে ৪৮ জন। সোমবার পূর্ব ইরাকের দিয়ালা প্রদেশে একটি অন্তেষ্ট্যিক্রিয়ায় এবং বাগদাদের পশ্চিমে একটি নিরাপত্তাচৌকিতে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

রাজধানী বাগদাদের ৮০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে মুকদাদিয়ায় এলাকায় আত্মঘাতী হামলায় শিয়া মিলিশিয়া গ্রুপ আমব্রেলার স্থানীয় নেতা হাশিদ শাবিসহ ৬ কমান্ডার নিহত হয়েছে। এক আত্মীয়ের অন্তেষ্ট্যিক্রিয়ায় যোগ দিতে সেখানে গিয়েছিলেন হাশিদ। হামলায় নিহত হয়েছে ৪০ জন। আহত হয়েছে আরো ৫৮ জন। উত্তর ও পশ্চিম ইরাকের বিশাল এলাকা দখলকারী ইসলামিক স্টেট (আইএস) এ হামলার দায় স্বীকার করেছে।

এদিকে একই দিন পশ্চিম বাগদাদের আবু গারাইব এলাকায় পুলিশের একটি নিরাপত্তাচৌকিতে আত্মঘাতী হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছে ৮ জন। এর আগে রোববার একই এলাকায় হামলায় নিহত হয়েছিল ২৪ জন।

প্রসঙ্গত, রোববার রাজধানী বাগদাদে জোড়া বোমা হামলায় অন্তত ৭৮ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরো শতাধিক লোক। পশ্চিম বাগদাদের শিয়া অধ্যুষিত সদর শহরের জনসমাগমপূর্ণ একটি মার্কেটে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

আঙ্গুলের ছাপে সিম নিবন্ধন নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য

আঙ্গুলের ছাপে সিম নিবন্ধন নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য
আঙ্গুলের ছাপে সিম নিবন্ধন নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য

গত বছর ১৬ ডিসেম্বর থেকে আঙ্গুলের ছাপে সিম নিবন্ধনের কার্যক্রম শুরু হয় । এরপর থেকেই এই পদ্ধতি  নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হলে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বিটিআরসি এক চিঠিতে অপারেটরদের আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ থেকে বিরত থাকতে বলে।
‘নিরাপত্তা শঙ্কা’র এমন বিতর্কের মধ্যেই  বিবিসি বাংলার এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উঠে এলো বেশ কিছু চমক দেয়া তথ্য।বিবিসি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বাংলাদেশে চলমান বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধনে আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করছে মোবাইল অপারেটররা। 
যদিও এর আগে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছিলেন, মোবাইল অপারেটররা শুধু আঙ্গুলের ছাপ যাচাই করছে; তারা আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করছে না। তবে বিবিসির অনুসন্ধানে বলা হচ্ছে, টেকনিক্যাল কারণে প্রথম দিন থেকেই আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করা হচ্ছে। বাংলালিংকের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শিহাব আহমাদ স্বীকার করে বলেছেন, যে তথ্যগুলো আসে সব তথ্যই এখানে সংরক্ষণ করা হচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত এটা ভেরিফাই করা না হচ্ছে।
২৫ ফেব্রুয়ারি বিবিসিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে সিম যাচাই করতে মোবাইল কোম্পানির কাছে আঙ্গুলের ছাপ দেয়াকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে উল্লেখ করে এ পদ্ধতির নিয়ে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে বাংলাদেশে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এর যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে এর বিরোধিতা করছেন অনেকে। গত ডিসেম্বর মাস থেকে আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে ১৩ কোটির বেশি সিম নিবন্ধন যাচাই শুরু হয়েছে। বিটিআরসির তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত দেড়কোটির বেশি মানুষ বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে সিম যাচাই করে নিয়েছেন। এপ্রিলের মধ্যেই এভাবে আরো ১১ কোটির বেশি সিম নিবন্ধন করতে হবে। সাধারণ ব্যবহারকারীরা সরকারি এ নির্দেশনার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাবই দেখাচ্ছেন।
সিম নিবন্ধন শেষে একজন কাস্টমার অনন্যা মুন্নী কেয়ার সেন্টার থেকে বেরিয়ে বলছিলেন, “ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে সিমটা নেয়া খুবই ভাল একটা জিনিস। যারা আগে জানতো না তারা নিতো না, এখন উদ্যোগটা নিয়েছে এটা ভাল কাজ”। মিজানুর রহমান নামে আরেকজন বলছিলেন “ক্রিমিনালকে ধরতে খুব সহজ হবে। আমি মনে করি এটা ভাল জিনিস। এটা অন্য দেশে নেই, অন্য দেশে ক্রিমিনালের ধরন আর আমাদের দেশের ক্রিমিনালের ধরন এক না”। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যক্তিগত গোপনীয়তার স্বার্থে আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে সিম নিবন্ধনের বিরোধিতা দেখা যাচ্ছে। কেউ কেউ ব্লগে এমনকি অনলাইন সংবাদপত্রে মতামত লিখে উদ্বেগ জানাচ্ছেন।
বহুজাতিক কোম্পানির কাছে আঙ্গুলের ছাপ দেয়ার ঘোর বিরোধী একজন আরিফুজ্জামান। তিনি বলেন, “আমাদের এখানে হাতের আঙ্গুলের ছাপ বাইরে চলে যেতে পারে এবং আমি আমার আঙ্গুলের ছাপ বাইরে দিবনা এরকম পরিমাণ বোধ বা অ্যাওয়ারনেস কিন্তু আমাদের অধিকাংশ মানুষের মধ্যে গড়ে ওঠে নাই। কিন্তু আমি কোনোভাবেই চাইব না যে আমার হাতের আঙ্গুলের ছাপ আমি একটি বেসরকারি কোম্পানির কোনো কর্মকর্তার উপস্থিতিতে বা তার ডিভাইসে আঙ্গুলের ছাপ দিব। কারণ এই আঙ্গুলের ছাপ নানান ভাবেই ব্যবহার হতে পারে”।
খোঁজ নিয়ে দেখা যাচ্ছে আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে মোবাইল সিম নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করেছে প্রথমে পাকিস্তান। বাংলাদেশে এটি শুরু হয়েছে এবং সর্বশেষ সৌদি আরবেও এ নিয়ম চালুর খবর পাওয়া গেছে। ব্যক্তিগত গোপানীয়তা এবং স্পর্শকাতর এসব তথ্যের নিরাপত্তার কারণে উন্নত রাষ্ট্র এনং সেখানকার নাগরিক অধিকার কর্মীরা সোচ্চার থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে নাগরিক অধিকারের স্পর্শকাতর এসব দিক অনেকটা উপেক্ষিত আছে বলে মনে করেন আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক।
“সংবিধানে যেটা বলা আছে আমার এই ব্যক্তিগত সবকিছুর গোপনীয়তা আছে। তবে সরকার দেশের স্বার্থে আইন করে এর ব্যতিক্রম করতে পারে। তো এইখানে তো কোনো আইন নাই। আর আমরাও আমাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন না বলে আমরাও দিয়ে যাচ্ছি। তো আমি বলবো যে চিন্তা করেন পরে হকার বা বাসে উঠতে বা দুধ কিনতে গেলে যদি ফিঙ্গার প্রিন্ট দিতে হয়, তখন কিন্তু আমরা ব্যপারটা বুঝতে পারবো যে এটা কত উদ্ভট কাজ হচ্ছে। বাংলাদেশে এখন থেকে নতুন সিম কেনা কিংবা সংযোগ বন্ধ করতেও আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে যাচাই করতে হবে। উদ্বেগ এবং বিতর্কের সূত্র ধরে জানতে চাই বায়োমেট্রিক তথ্য যাচাই প্রক্রিয়া কিভাবে হচ্ছে।
দেশটির অন্যতম একটি বড় অপারেটর বাংলালিংকের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শিহাব আহমাদ বলেন, “যে তথ্যগুলো আসে সব তথ্যই এখানে সংরক্ষণ করা হচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত এটা ভেরিফাই করা না হচ্ছে। ভেরিফাই হওয়ার পরে বিটিআরসির নির্দেশনা অনুযায়ী এগুলো হয় সংরক্ষণ করা হবে অথবা আমরা এটা পরবর্তীতে অন্য কোনো পদ্ধতিতে ডিলিট করে দিব”।
গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা দিয়ে থাকেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংরক্ষণ না করে ভেরিফাই করা সম্ভব না। “গ্রাহকদের সম্পূর্ণ তথ্য পরিপূর্ণভাবে সংরক্ষণ করা হয় এবং ওইটা প্রটেকশন দেয়া হয়। এবং আমাদের সার্ভার থেকে এটা বাইরে যাবার কোনো সম্ভাবনা নাই।”
মানুষের আঙ্গুলের ছাপ, চোখের রেটিনা এবং ডিএনএ তথ্য একান্ত ব্যক্তিগত সম্পদ। প্রযুক্তিবিদ জাকারিয়া স্বপন বলেন, এ তথ্য রাষ্ট্র ছাড়া কারো কাছে থাকাই নিরাপদ নয়। “রাষ্ট্র শুধু এটা প্রটেক্ট করতে পারে বা স্টোর করতে পারে। ওই ডেটাবেজ থেকে যদি কেউ পেয়ে যায় তাহলে তো ডেফিনেটলি ক্রাইম। এনশিওর করতে হবে যে গর্ভমেন্ট ছাড়া আর কেউ কোনো পাবলিক ইনফরমেশন স্টোর করছে না কোনো অপারেটর বা যারা এরমধ্যে কাজ করছে, ইভেন মিডলে যারা আছে। কারণ এই ফিঙ্গার প্রিন্টের প্রসেসটা কিন্তু থার্ড পার্টিরা ইমপ্লিমেন্ট করে দিয়েছে”।
মিস্টার স্বপন বলেন, আঙ্গুলের ছাপ তৃতীয় পক্ষের কাছে চলে গেলে নানারকম অপব্যবহার হতে পারে। “রিস্কটা হলো অন্য একটা পার্সন আমাকে ইমপার্সনেট করতে পারে সে প্রিটেন্ড করতে পারে যে আমি জাকারিয়া স্বপন। আমার অনুমতি ছাড়াই করতে পারে। বেসিকালি আমার যত যায়গায় ডিজিটাল ইনফরমেশন আছে স্টোর করা আছে সব অ্যাকাউন্ট চাইলে সে নিয়ে নিতে পারে। এ রিস্ক কিন্তু শুধু আমার আপনার না সবার ক্ষেত্রে হতে পারে। ইভেন একজন কৃষকেরও হতে পারে। দেখা যাবে উনি লোন নিয়ে বসে আছেন উনি জানেনই না”।
এদিকে বিটিআরসির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এমদাদ উল বারী বলেন, রিটেইলার লেভেলে সংরক্ষণ করার কোনো সুযোগই রাখা হয়নি। “টেকনিক্যালি ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংরক্ষণ করা সম্ভব না। কারণ এটা রিয়েল টাইম মিলিয়ে দেখা হয়। তবে অপারেটর লেভেলে এটা সম্ভব হতে পারে যদি আলাদা করে কেউ করে। বাট আমরা অপারেটরদেরকে নির্দেশ দিয়েছি যেন এটা তারা না করে”।
এদিকে আঙ্গুলের ছাপ বিতর্ক নিয়ে ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন মোবাইল কোম্পানির কাছে আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণের কোনো প্রযুক্তিও নেই। এদিকে মোবাইল অপারেটরদের পক্ষ থেকে জানা গেছে কোনো পর্যায়ে বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণ করা যাবে না বিটিআরসি এই নির্দেশনা দিয়েছে ২৩ ফেব্রুয়ারি।

আইসিসির নতুন সিদ্ধান্ত, বিশ্বকাপে টাইগারদের প্রস্তুতি ম্যাচ বাতিল

আইসিসির নতুন সিদ্ধান্ত, বিশ্বকাপে টাইগারদের প্রস্তুতি ম্যাচ বাতিল


আগামী ৮ মার্চ থেকে ভারতের নাগপুরে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ২০১৬ এর আসর। চলবে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত। আইসিসির পূর্ণ ১০ সদস্যদেশ সহ মোট ১৬টি দল এ টুর্নামেন্টে অংশ নেয়া কথা রয়েছে।
টি-২০ র‍্যাংকিংয়ে বাংলাদেশ দল অনেক পেছনে থাকায় খেলতে হচ্ছে প্রথম পর্বে। বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেদারল্যান্ডস, আয়ারল্যান্ড এবং ওমান। গ্রুপিং ম্যাচের আগে বাংলাদেশ একটি ওয়ার্মআপ ম্যাচ খেলবে হংকং এর সাথে।
৫ তারিখে ধর্মশালায় হংকংয়ে বিপক্ষে এ প্রস্ততি ম্যাচটি
খেলার কথা ছিলে বাংলাদেশ দলের। কিন্তু বাংলাদেশে চলমান এশিয়া কাপে টাইগাররা সেরা অবস্থানে রয়েছে বলে এ প্রস্তুতি ম্যাচটি বাতিল করে দিয়েছে বিশ্বক্রিকেটের সর্বোচ্চ বড় সংস্থা আইসিসি। সোমবার আইসিসি গণমাধ্যমকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমনটি জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আগামী ৫ মার্চে ধর্মশালায় অনুষ্ঠিতব্য হংকংয়ে বিপক্ষে বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি ম্যাচটি বাতিল করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশ দলের পরিবর্তে অন্য একটি দলের সঙ্গে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ছেড়ে নেবে হবে হংকংকে।
আইসিসি বাংলাদেশের এ প্রস্তুতি ম্যাচ বাতিল করার মূল কারণ হলো। চলতি এশিয়া কাপে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুইটি জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। আর মাত্র একটি জয় পেলে বাংলাদেশ দল এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলতে পারবে।
আগামী ২ মার্চ সেই ম্যাচটি খেলার জন্য পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামবে টাইগাররা। আর এ ম্যাচে যদি বাংলাদেশ দল জয় কুড়ায় তাহলে ৬ মার্চ মিরপুর ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ফাইনাল খেলবে বাংলাদেশ দল।

বাংলাদেশের জয় নিয়ে সাঙ্গাকারা যা বলে মুগ্ধ করলেন ক্রিকেট বিশ্বকে!

বাংলাদেশের জয় নিয়ে সাঙ্গাকারা যা বলে মুগ্ধ করলেন ক্রিকেট বিশ্বকে!


এশিয়া কাপে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রেখেছে বাংলাদেশ।এশিয়া কাপে বাংলাদেশের এটা দ্বিতীয় জয়।
এশিয়া কাপের পঞ্চম ম্যাচে টাইগারদের কাছে ২৩ রানে হেরেছে লঙ্কানরা।
আর টাইগারদের এ জয়ের পর টুইটারে শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি কুমার সাঙ্গাকারা টুইট করে বলেন, বাংলাদেশ খুব ভালো ক্রিকেট খেলেছে এবং একটি বিপজ্জনক দল দেখাচ্ছে।শ্রীলঙ্কাকে পুনরায় দ্রুত একত্রিত হওয়া প্রয়োজন।
সাঙ্গাকারা আরেকটি টুইট করে বলেন,ভুল করা ছাড়া শেখা যায়না।এখনই শ্রীলঙ্কা টিমের আপনাদের সমর্থন প্রয়োজন । আমার তাদের প্রতি বিশ্বাস আছে এবং আমি জানি শ্রীলঙ্কান দর্শকরাও তাদের প্রতি বিশ্বাস রাখবে।

এশিয়াকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে যেসব বিরাট পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

এশিয়াকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে যেসব বিরাট পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

আগামীকাল (বুধবার) বাংলাদেশের মহাযুদ্ধ। এই যুদ্ধ হবে পাকিস্তানের বিপক্ষে। বাধ্য হয়েই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড বেশ কয়েকটি পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে।
জানা গেছে, পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামতে পারবেন না মুস্তাফিজুর রহমান। ইনজুরির কারণে মাঠের বাইরে থাকবেন তিনি।
দলের আর একটি পরিবর্তন হলো তামিম ইকবাল। মিঠুনের যায়গায় মাঠে নামা হতে পারে তামিম ইকবালের।


সৌম্য সরকার এশিয়াকাপের কোনো ম্যাচেই জ্বলে উঠতে পারেননি।
তামিম ও ইমরুল পারফেক্ট জুটি হওয়ায় দেখা যেতে পারে এই আমূল পরিবর্তন। অন্যদিকে মুস্তাফিজের যায়গায় হয়তো এক অলরাউন্ডারকে পেতে যাচ্ছে ভক্তরা।
তিনি হলেন টাইগার নাসির। সর্বশেষ সংবাদে এমনই আভাস পাওয়া যাচ্ছে। আর এই ৩ টি বিরাট পরিবর্তন নিয়েই পাকিস্তানকে হারানোর টার্গেটে হয়তো মাঠে নামতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।  
তবে আগাম ধারনাই করা যায় যে, পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পেতে হলে তামিমের বিকল্প নেই। কেননা পিএসএল খেলে বেশ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন তিনি।
এই টিমের বিপক্ষে জয় পেতে যেমন বড় রানের স্কোর দরকার হবে। তেমনি ভালো বোলিং করতেই হবে। মুস্তাফিজ না থাকায় চিন্তা আসলে থাকছেই। তবে অলরাউন্ডার নাসির হোসেনও বোলিংয়ে বেশ অভিজ্ঞ।

মালায়শিয়ায় গ্রেফতার আতংকে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন অবৈধ বাংলাদেশিরা।

মালায়শিয়ায় গ্রেফতার আতংকে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন অবৈধ বাংলাদেশিরা।

মালায়শিয়ায় গ্রেফতার আতংকে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন অবৈধ বাংলাদেশিরা। প্রতিদিনই তাদের তাড়া করছে পুলিশ। বাসায়, অফিসে, কারখানায়, গাড়িতে, মার্কেটে এমনকি বন- জঙ্গলেও দিনরাত চলছে পুলিশি অভিযান। অবৈধ শ্রমিকদের বৈধতা দিতে অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু করে মালায়শিয়ান ইমিগ্রেশন কেনো তাদের গ্রেফতার করছে, এই প্রশ্নের উত্তর মিলছেনা। ১০ দিন ধরে মালায়শিয়ায় পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকলেও বাংলাদেশি শ্রমিকদের রক্ষায় দূতাবাসের পক্ষ থেকে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেই। এমনকি গ্রেফতারকৃতদের কার
বিরুদ্ধে কী অভিযোগ, তাদের ছাড়িয়ে নেয়া কিংবা দেশে ফেরৎ পাঠানোর বিষয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসের কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। মালায়শিয়ার বাংলাদেশ কমিউনিটিও এই।ইস্যুতে ‘নীরব’। গত ১৫ দিনেও মুখ খোলেনি প্রবাসী বাংলাদেশিদের অর্ধ শতাধিক সংগঠনের কেউ। মালায়শিয়াতে বাংলাদেশের প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর শাখা কমিটি থাকলেও তারা ‘অবৈধ’দের পাশে দাঁড়াচ্ছে না।

গ্রেফতার আতংকে পালিয়ে থাকা অবৈধ’ বাংলাদেশিরা তাদের এই বিপদে দূতাবাসের দিকে তাকিয়ে থাকলেও রাজকীয়’ দূতাবাসের বাবুরা গভীর
নিদ্রায় আছেন বলে অভিযোগ প্রবাসীদের। ‘অবৈধ’ বাংলাদেশিরা কী করবেন? তারা কী উপায়ে বৈধতার
জন্য রেজিষ্ট্রেশন করবেন কিংবা যারা ‘বৈধ’ হবার ‘যোগ্য’ নয় তারা কীভাবে ‘পলাতক’ অবস্থায় ট্রাভেল পাস নিয়ে দেশে ফিরবেন, যারা এখনও মেশিন
রিডেবল পাসপোর্ট হাতে পাননি কিংবা প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের জন্য আবেদনই করতে পারেননি, তারা এখন কী করবেন? এসব বিষয়ে অন্যসব দেশের দূতাবাসগুলো তাদের নাগরিকদের রক্ষায় মাঠে নামলেওনবাংলাদেশ দূতাবাসের বাবুরা ‘শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত’ব্যবস্থায় আছেন বলে অভিযোগ প্রবাসীদের।
এদিকে মালায়শিয়ার বিভিন্ন গণমাধ্যমে বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়ে একের পর এক ‘অপপ্রচার’ অব্যাহত থাকলেও কার্যত ‘নীরবতা’ পালন করছে বাংলাদেশ দূতাবাস। তারা কোনো সংবাদের বিষয়েই বাংলাদেশ দূতাবাসের বক্তব্য বা প্রতিবাদ পাঠায়নি। তারা প্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক থেকেও ‘দূরত্ব’ বজায় রাখছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

 কিছু লোক পারমিটের নামে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। শ্রমিকদের নিয়ে রাজনৈতিক ব্যানারে কয়েকটি সংগঠন থাকলেও তাদের কোনো পদক্ষেপ নেই। তারা উল্টো শ্রমিকদের নিয়ে ব্যবসা করছে। ‘ধরপাকড়’ হলে তখন ওদের সুসময়’ আসে। পুলিশের কাছ।থেকে ছাড়িয়ে আনা কিংবা পারমিট করে দেয়ার নামে তাদের ব্যাপক বাণিজ্য হয়। তিনি বলেন, পারমিটের নামে বাংলাদেশি শ্রমিকরা বিভিন্ন স্থানে
প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। কিছু দালাল তাদের পারমিট করে দেবে বলে।দুই তিন হাজার রিংগিত নেয়। তারপর পুলিশ ডেকে ধরিয়ে দেয়। তিনি প্রতারকদের কাছ থেকে সাবধান হতে প্রবাসীদের অনুরোধ জানান।
(লাইক, কমেন্ড এবং শেয়ার করে এক্টিভ থাকুন)

আমার আঙ্গুলের ছাপ শুধু রাষ্টকে দিব আর কাউকে নয়

আমার আঙ্গুলের ছাপ শুধু রাষ্টকে দিব আর কাউকে নয়
Bogra-time

হুশিয়ার......!!
পাকিস্থান থেকে বাংলাদেশ!!!

# সাবেক এক সেনাকর্মকর্তা গেল বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল সিম রেজিস্ট্রেশন করতে। তিনি প্রথমে তার আঙ্গুল একবার দিলেন। তখন বায়োমেট্রিক পয়েন্টে থাকা লোকটি বলল
"আংকেল ভালোভাবে হয়নি আবার দিন।"
লোকটি তাকে একটি থাপ্পড় দিয়ে বলল,,,
"আমি দিয়েছি, হয়নি মানে? তুই আমাকে চিনিস?"
,
# পরে সেনাকর্মকর্তা চেক করে দেখে প্রথম ছাপ তার সিমের জন্য হলেও পরের ছাপটি নিতে চেয়েছিল অন্যের সিমের জন্য।
,
# বাংলাদেশের অনেক বায়োমেট্রিক পয়েন্টের বিরুদ্ধেই এই অভিযোগ পাওয়া গেছে। একজন ব্যক্তি থেকে কয়েকটা ছাপ নিয়ে সেগুলো দিয়ে অন্যদের সিম রেজিস্ট্রেশন করছে।
,
# পৃথিবীর প্রথম প্রথম দেশ হিসেবে পাকিস্তান ২০১৩ সালে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করেছে। তার পর থেকে সারা বিশ্ব যখনই কোন সন্ত্রাসী / জঙ্গি ধরা খায় সেখানেই পাকিস্তানীদের আঙ্গুলের ছাপ পাওয়া যায়। বর্তমান পৃথিবীর তথ্য প্রযুক্তিতে সর্বোচ্চ উন্নত জাতি ইউরোপ / আমেরিকানরা যে সাহস করেনি জাতীয় নিরাপত্তার ভয়ে। আমরা পাকিস্তানকে অনুস্বরণ করে পৃথিবীর দ্বিতীয় ফাউল জাতীতে পরিণত হতে যাচ্ছি।
,
# কোটি টাকা খরচ করে ছবিযুক্ত ভোটার আইডি কার্ড বানানো হল। এখন ভোট দিতেও ভোটার আইডি কার্ড লাগেনা। সিম নিবন্ধন করতেও লাগেনা। তবে এই কার্ড দিয়ে কি করবো? কি দরকার ছিল জনগণের সাথে এই ফাজলামি করার?
,
# গতকাল বাংলাদেশের একজন প্রথম শ্রেণির আইটি (সিকিউরিটি) বিশেষজ্ঞ বলেছিলেন "এই কাজটা ইন্ডিয়াই করাচ্ছে, তাই আমি একটাও সিম নিবন্ধন করবোনা।"
,
# সব সিম বন্ধ করে দে। বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে একটা সিমও নিবন্ধন করবোনা।
,
# আমরা ধীরেধীরে ৯০ এর দশকে ফিরে যাবো। দোকান থেকে কল করবো। তবুও ফাঁদে পা দেবোনা ।
আপনাদের মতামত কি?
জনস্বার্থে পোস্টটি শেয়ার করুন।

বিশ্বকে চমকে দিয়ে টি২০ র‌্যাংকিংয়ে টাইগারদের উন্নতি

বিশ্বকে চমকে দিয়ে টি২০ র‌্যাংকিংয়ে টাইগারদের উন্নতি
দল হিসেবে টি২০ ক্রিকেটে ভালো করতে পারছে না বাংলাদেশ। ওয়ানডে আর টি২০ পারফরম্যান্স যেন রাত-দিন পার্থক্য। তবে এশিয়া কাপে এসে মোটামুটি ঘুরে দাঁড়িয়েছে টাইগাররা। আর তার ফলাফলটাও পেলেন খুব দ্রুত। টি-টোয়েন্টি র‌্যাকিংয়ে এক ধাপ অগ্রগতি হয়েছে বাংলাদেশের।

এশিয়া কাপের আগেআইসিসির


টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১১ নাম্বারে ছিল টাইগাররা। তাদের উপরে ছিল অপেক্ষাকৃত দূর্বল আফগানিস্তান ও স্কটল্যান্ডের।তবে এশিয়াকাপে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে দুই ধাপ এগিয়ে ১০ নম্বরে এসেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের বর্তমান রেটিং পয়েন্ট ৭০। টাইগারদের সামনে থাকা আফগানিস্তানের রেটিংপয়েট ৭৭, ব্যবধান ৭। বাংলাদেশের নিচে থাকা স্কটল্যান্ডের সাথেও ব্যবধান ৭। স্কটিশদের বর্তমান রেটিং পয়েন্ট ৬৩। তবে টানা দুই জয়ের পর যথারীতি শীর্ষে রয়েছে ভারত। তাদের রেটিং পয়েন্ট ১২৪। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।

পাকিস্তানের কাছে হারলেও মাশরাফিদের ফাইনাল নিশ্চিত

পাকিস্তানের কাছে হারলেও মাশরাফিদের ফাইনাল নিশ্চিত

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে বড় হার হারে বাংলাদেশ।কিন্তু পরের দুই ম্যাচে টাইগাররা তাদের জাত চিনিয়ে দিয়েছেন।এখন তাদের সামনে আর একটি ম্যাচ  আগামী  ২ মার্চ পাকিস্তানের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।

 

পাকিস্তানকে সেই ম্যাচে হারাতে পারলে কোনো অঙ্কের হিসাবে না গিয়েই ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে টাইগাররা। তবে সেই ম্যাচে হেরে গেলেও বাংলাদেশের সুযোগ থাকছে ফাইনালে যাওয়ার।

 

যেমন ধরা যাক এই অবস্থানে শ্রীলঙ্কা দুটি ম্যাচ খেলেছে। অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী আরিব আমিরাত ও অপরটি স্বাগতিক বাংলাদেশের বিপক্ষে। আমিরাতকে হারালেও বাংলাদেশের কাছে হেরেছে লঙ্কানরা। সর্বসাকুল্যে তাদের পয়েন্ট দুই।



লঙ্কানদের সামনে দুই শক্তিশালী প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে। দুদল হল হট ফেভারিট ভারত ও শক্তিশালী পাকিস্তান। এর মধ্যে ভারতের কাছে হারলেও পাকিস্তানকে হারাতে হবে শ্রীলঙ্কার। এক্ষেত্রেও ফাইনালের দরজা খুলে যেতে পারে মাশরাফি-সাকিবদের জন্য।


একটি ধর্ষণ ভিডিও নিয়ে ভারত-বাংলাদেশে তোলপাড়

একটি ধর্ষণ ভিডিও নিয়ে ভারত-বাংলাদেশে তোলপাড়
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ধর্ষণের ভিডিও নিয়ে তোলপাড় চলছে ভারতে। শুধু ভারতই নয়, তার ধাক্কা এসে লেগেছে বাংলাদেশেও। ভিডিওর ‘চরিত্র’দের খোঁজে গত এক বছরে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী চার রাজ্য চষে বেড়িয়েছে সিবিআইয়ের গোয়েন্দা দল। কিন্তু লাভ হয়নি। বেশ কবার পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরা ও মেঘালয়ে এসেও ‘ক্লু’ পাননি গোয়েন্দারা। ইতিমধ্যে  বাধ্য হয়ে ইন্টারপোল মারফত সাহায্য চাওয়া হয়েছে বাংলাদেশ পুলিশের।

বাংলাদেশের সাহায্য চাওয়া কেন? কারণ, ভিডিওর কুশীলবদের সকলের মুখের ভাষা বাংলা। শুধু তা-ই নয়, সাড়ে আট মিনিটের ভিডিওটি খুঁটিয়ে দেখে সিবিআই সূত্রের পর্যবেক্ষণ, নির্যাতিতা যুবতীর কথায় বাংলাদেশি টান রয়েছে। যার প্রেক্ষিতে গোয়েন্দাদের প্রাথমিক সন্দেহ, ঘটনাটি ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া কোনো এলাকার।

ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, মাঠের মধ্যে পাঁচ যুবক মেয়েটিকে ধর্ষণ করছে। তিনি প্রাণপণে চিৎকার করছেন। ছেলেগুলোর ভ্রূক্ষেপ নেই। অত্যাচার চালানোর ফাঁকে নিজেদের মধ্যে তারা চটুল ঠাট্টা-মশকরাও করছে! তারা এতটাই বেপরোয়া যে, দুষ্কর্মের ছবি তোলার পাশাপাশি ক্যামেরার সামনে নিজেদের মুখ স্পষ্ট দেখাতেও দ্বিধা করেনি। এ-ও শোনা গিয়েছে, এক ধর্ষক আর একজনকে ডাকছে ‘স্বপন’ বলে। সূত্র এটুকুই।

‘স্বপন’ এমন নাম তো বাঙালির ঘরে ঘরে! ফলে গোয়েন্দাদের জন্য কাজটা খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাধ্য হয়ে পাঁচ অপরাধীর সন্ধান পেতে মাথাপিছু এক লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা হয়েছে। ভিডিওতে পাওয়া মুখগুলোর ছবি দিয়ে নোটিশ টানাতে বলা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরা, মেঘালয়ের থানায় থানায়। ছেলে পাঁচটির ছবিও বাংলাদেশ পুলিশকে পাঠানো হয়েছে।
খবরে বলা হয়, গত বছর ফেব্রুয়ারিতে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের তদানীন্তন প্রধান বিচারপতি এইচ এল দাত্তুকে সেটি পাঠিয়েছিলেন হায়দরাবাদের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার প্রধান সুনীতা কৃষ্ণন। যার ভিত্তিতে সর্বোচ্চ আদালত স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে। গত বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি সিবিআইকে বলা হয় ঘটনার তদন্ত করতে।

ভিডিওটি ইন্টারনেটে আপলোড করার জন্য প্রথমে বেঙ্গালুরুর এক যুবককে পাকড়াও করেছিল সিবিআই। তাকে জেরা করে অবশ্য আসল অপরাধীদের কোনো হদিস মেলেনি।

সূত্রঃ আনন্দবাজার

দেশে ফিরেই অনুশীলনে তামিম ইকবাল।

দেশে ফিরেই অনুশীলনে তামিম ইকবাল।
দেশে ফিরেই অনুশীলনে তামিম ইকবাল। চোট পাওয়া মুস্তাফিজের বদলে খেলতে পারেন এশিয়া কাপের বাকি ম্যাচগুলো।

যেভাবে পাকিস্তানকে না হারিয়েও ফাইনালে যেতে পারে বাংলাদেশ!

যেভাবে পাকিস্তানকে না হারিয়েও ফাইনালে যেতে পারে বাংলাদেশ!
চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে হেরে কিছুটা কোণঠাসা পাকিস্তান। ফাইনালে উঠতে হলে বাকি সব ম্যাচই জিততে হবে তাদের। এশিয়া কাপের ৬ষ্ঠ ম্যাচে সোমবার সহজ প্রতিপক্ষ সংযুক্ত আরব আমিরাতের মুখোমুখি হচ্ছে শহিদ আফ্রিদির দল। মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়।

এদিকে এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টির প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে আরব আমিরাতের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। ৫১ রানের বড় ব্যবধানের জয় তুলে নেয় স্বাগতিকরা। রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টাইগাররা ২৩ রানের জয় পেয়ে ফাইনালে ওঠার দৌড়ে অনেকটাই এগিয়ে গেছে মাশরাফি বাহিনী।

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ থাকবে পাকিস্তান। রান রেট ভালো রেখে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশ যদি হেরেও যায় দুই ম্যাচের জয় নিয়েই ফাইনালে ওঠা সম্ভব। সেক্ষেত্রে ভারতকে জিততে হবে চারটি ম্যাচেই। প্রথম দুটি ম্যাচে (বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের বিপক্ষে) দাপটের সঙ্গে জেতায় পরের ম্যাচগুলোতে স্বাভাবিকভাবেই টিম ইন্ডিয়াই ফেবারিট থাকছে।

অন্যদিকে, বাছাইপর্ব খেলে মূলপর্বে আসা আরব আমিরাতকে হারতে হবে সবগুলো ম্যাচেই। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরেছে তারা। সামনের দু’টি ম্যাচে তাদের সামনে কঠিন প্রতিপক্ষ পাকিস্তান ও ভারত। দুই ম্যাচের কোনোটিতে জয় তুলে নেয়া বেশ কঠিনই দলটির জন্য!

উপরের শর্ত অনুযায়ী ফলাফল হলে মহাগুরুত্বপূর্ন হয়ে উঠবে ৪ মার্চের পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা ম্যাচটি। শ্রীলঙ্কা জয় পেলে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের মধ্যে লড়াইটা হবে রান রেটের। যারা রান রেটে এগিয়ে থাকবে ভারতের সঙ্গে তারাই খেলবে ফাইনাল।

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে পাকিস্তানকে চাপে ফেলেছে বাংলাদেশ

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে পাকিস্তানকে চাপে ফেলেছে বাংলাদেশ
srilongka vs Pakistan live

রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে স্বাগতিক বাংলাদেশ মুখোমুখি হচ্ছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কার। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ম্যাচটি শুরু হবে।

সাঙ্গাকারা-জয়াবর্ধনেদের অবসরের পর শক্তি হারিয়েছে লঙ্কানদের ব্যাটিং বিভাগ। তবে বোলিংয়ে দলটির রয়ে গেছে একই ধার। টি-টোয়েন্টি স্পেশালিস্ট লাসিথ মালিঙ্গা যেখানে থাকবেন, পেস অ্যাটাকে সেখানে প্রতিপক্ষের জন্য তো ভাবনা থাকারই কথা?

শনিবার ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এটা ঠিক টি-টোয়েন্টিতে খুব একটা সাফল্য নেই আমাদের। আসরের দ্বিতীয় ম্যাচে জিতে আমাদের খেলোয়াড়রা আত্মবিশ্বাস কিছুটা ফিরে পেয়েছে। তাই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে আমরা জয় পেতে দৃঢ় আত্মবিশ্বাসী।’

প্রসঙ্গ এসেছে লঙ্কান পেসার মালিঙ্গাকে নিয়ে। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা এই পেসার সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘প্রথম ম্যাচে মালিঙ্গা ভালো বল করেছেন তা ঠিক। তবে তাঁকে নিয়ে আমরা খুব একটা চিন্তিত নই। বরং আমরা নিজেদের খেলায় মনোযোগী হতে চাই। নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারলে সাফল্য পাবো বলে আশা করছি।’

আরব আমিরাতের বিপক্ষে সেই ম্যাচে মালিঙ্গা চার ওভার বল করে ২৬ রান খরচায় চার উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরার পুরস্কার পেয়েছেন। মাত্র ১২৯ রানের পুঁজি নিয়েও সেই ম্যাচে শুধু মালিঙ্গা ঝড়েই ১১৫ রানের থেমে গেছে আরব আমিরাতের ইনিংস।

মুস্তাফিজকে নিয়ে যা বললেন কপিল দেব

মুস্তাফিজকে নিয়ে যা বললেন কপিল দেব


অন্য অনেকের মতো কপিল দেবও লিফটে ঠাসাঠাসি করে যাচ্ছিলেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ধারাভাষ্য কক্ষে। পাশে দাঁড়িয়ে শুভেচ্ছা জানালে উত্তর দিতে বিন্দুমাত্র দেরি করলেন না ভারতের এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এবারের এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সম্ভাবনা কেমন জানতে চাইলে প্রথমে কিছু বলতে অপারগতা দেখালেন। তবে বিদায় নেওয়ার সময় মাথা ঘুরিয়ে বললেন, ‘তোমাদের তো আছে মুস্তাফিজ। তাহলে আর কী চাই।’

ভারতের প্রথম বিশ্বকাপজয়ী দলের অধিনায়ক কপিলের বাংলাদেশের কাটার মাস্টার মুস্তাফিজকে চিনতে তাঁর খুব একটা কষ্ট হয়নি।

অভিষেক ম্যাচেই ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের রীতিমতো নাকানি-চুবানি খাইয়েছিলেন মুস্তাফিজ। ৯.২ ওভার বল করে ৫০ রানের বিনিময়ে ৫ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন সাতক্ষীরার এই তরুণ পেসার। আর সেই ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ে মূল ভূমিকা রেখেছিলেন তিনিই।

শুধু তাই নয়, গত জুলাইতে সেই সিরিজে শুধু মুস্তাফিজের অসাধারণ নৈপুণ্যে ভারতকে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে সেই সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ছয় উইকেট নিয়ে রেকর্ডও গড়েছিলেন তিনি। তিন ম্যাচের সেই সিরিজে তিনি নিয়েছিলেন মোট ১৩ উইকেট।

আজও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের ক্ষেত্রে মুস্তাফিজের ভূমিকাও ছিল অনন্য।মুস্তাফিজ ৪ ওভারে ১৯ রানে ১ উইকেট নিয়েছেন।

এবারের এশিয়া কাপে কপিল ঢাকায় এসেছেন স্টার স্পোর্টসের হয়ে হিন্দিতে ধারাভাষ্য দিতে।


মিরপুরে বেয়াদবি করায় কোহলির যে শাস্তি দেয়া হল

মিরপুরে বেয়াদবি করায় কোহলির যে শাস্তি দেয়া হল
Asia cup

বাংলাদেশে চলমান এশিয়া কাপ ২০১৬-র চতুর্থ দিন শনিবা পাকিস্তানের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভারত খেলেছে। আর এই ম্যাচেই পাকিস্তানিদের সাথে অশোভনীয় আচরণ করার কারণে ভারতীয় ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলিকে জরিমানা করা হয়েছে।

গতকাল শনিবার ঢাকার মিরপুরে শেরেবাংলা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে

পাকিস্তানের খেলোয়াড় দের সাথে অশোভন আচরণ করেন। হাফসেঞ্চুরির করার আগে (৪৯) মাত্র এক রান বাকি থাকতেই মোহাম্মদ সামির বলে আউট হওয়ার পর তিনি প্রকাশ্যেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

এমন রেনে আউট হওয়া ঘটনা হরহামেশায় ঘটে থাকে কিন্তু তার এই বিয়াদবি মেনে নিতে পারেনি কতৃপক্ষ। অার এই কারণেই তার ম্যাচ ফি’র ৩০ শতাংশ জরিমানা করা হয়। এই ম্যাচে কোহলি অনেক ভালো খেলেছেন। এবং ভারতীয় দলে সব থেকে বেশি রান তিনিই সংগ্রহ করেছেন।

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অশোভন আচনের সাথে সাথে তিনি আউট হওয়ার পর আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের ব্যাপারেও তাকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে।

সংসার বাঁচাতে সোহেলী মাহমুদের আওয়ামী লীগেযোগদান!

সংসার বাঁচাতে সোহেলী মাহমুদের আওয়ামী লীগেযোগদান!


সংসার বাঁচাতে সোহেলী মাহমুদের আওয়ামী লীগে
যোগদান!
=========================================
স্বামী আওয়ামী লীগের নেতা, স্ত্রী বিএনপি করে তাই
সংসার ভেংগে যায়! একটি সন্তান নিয়ে বিএনপি’র
রাজনীতির সাথে মানিয়ে চলছিলো, কিন্তু স্বামী সরকারী
দলের নেতা হওয়ায় আবারো বাধ্য করলো সংসার করাতে
এবং নিজের দলে যোগদান করাতে, এটাই সত্য ঘটনা।
আমরা শহীদ জিয়ার আদর্শের রাজনীতি করি তাই কারো ঘর-
সংসার ভাংগা বা ধ্বংস করা জিয়ার আদর্শের সৈনিকদের
কাজ নয়। সেকারনে জাতীয়তাবাদী বন্ধু দল, বগুড়া জেলা
শাখার আহবায়ক সোহেলী মাহমুদ’কে বন্ধু দলের আহবায়ক সহ
সকল দ্বায়ীত্ব থেকে অব্যহতি দেওয়া হয় গত এক মাস আগে,
তার অনুরোধে তাকে আমরা অব্যহতি দেই এবং বিষয়টি গোপন
রাখার অনুরোধ করায় আমরা তা এতদিন প্রকাশ করিনি। তার
এভাবে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়ার কথা ছিল না, তাই
যেহেতু সে প্রকাশ্যে যোগদান করেছে তাই আমরাও বিষয়টি
জাতীয়তাবাদী বন্ধু দলের সকল স্তরের নেতা-কর্মী, ফেজবুক
বন্ধু এবং বিএনপি ও এর সকল অংগ ও সহযোগী সংগঠনের
নেতা-কর্মী সমর্থকদেরকে অবহিত করে তার সাথে দলের
সকলকে সকল প্রকার সম্পর্ক ছিন্ন করার অনুরোধ করছি। তাকে
দল থেকে বিদায় দেওয়া হইলো.............


গোবিন্দ ভিটা

গোবিন্দ ভিটা


গোবিন্দ ভিটা  একটি খননকৃত প্রত্নস্থল যা বগুড়া জেলাস্থ  মহাস্থানগড়-পুন্ড্রনগরীর উত্তর পরিখার উত্তর তীরে অবস্থিত। গোবিন্দ ভিটা শব্দের অর্থ গোবিন্দ (হিন্দু দেবতা) তথা বিষ্ণুর আবাস। কিন্তু বৈষ্ণব ধর্মের কোনো নিদর্শন এ স্থানে পাওয়া যায়নি। তবুও প্রত্নস্থলটি স্থানীয়ভাবে গোবিন্দ ভিটা নামে পরিচিত। এ প্রত্নস্থলের পূর্ব ও উত্তর পার্শ্ব দিয়ে করতোয়া নদী প্রবাহিত। গোবিন্দ ভিটা প্রত্নস্থলটি ১৯২৮-২৯ সালে কে.এন দীক্ষিত খনন করেছিলেন। ১৯৬০ সালে ড.নাজিমউদ্দীন আহমদ এখানে একটি গভীর খাদ খনন করেন। দীক্ষিতের খননে পূর্ব ও পশ্চিমে পাশাপাশি অবস্থিত দুসেট মন্দির এবং পরপর চারটি যুগের নিদর্শনসমূহ পাওয়া গিয়েছে।

(১) পশ্চিম পাশে রয়েছে পরবর্তী গুপ্তযুগে (ছয়-সাত শতক) নির্মিত বারান্দাযুক্ত একটি মন্দির যার ভিত্তিভূমি অত্যন্ত গভীর এবং অফসেট যুক্ত।
(২) পশ্চিম পাশেই প্রাথমিক পাল যুগে (৮-৯ শতক) প্রতিষ্ঠিত একটি বারান্দাযুক্ত মন্দির রয়েছে যার ভিত্তি স্তরে স্ত্তরে উঁচু করে নির্মিত হয়েছিল।
(৩) পশ্চিম পাশের এ উঁচু ভিত্তিটি পরবর্তী পাল ও সেন যুগে এবং এমন কি মুসলমানদের সময়েও ব্যবহূত হয়েছিল। মন্দিরের পাশে একটি চন্ডীদেবীর প্রস্তর প্রতিমা (১১ শতক) এবং একটি নৃত্যরত গণেশের প্রস্তর প্রতিমা (১১ শতক) পাওয়া গিয়েছে।
(৪) পশ্চিম পাশের মন্দিরের উপরে মুসলিম তথা সুলতানি যুগে (১৫-১৬ শতক) নির্মিত একটি ইটের প্লাটফর্ম আবিষ্কৃত হয়েছে।

গোবিন্দ ভিটার পূর্ব পাশের মন্দির অংশে সুস্পষ্ট চারটি যুগের সাংস্কৃতিক নিদর্শনসমূহ আবিষ্কৃত হয়েছে। যথা:
(১) পরবর্তী গুপ্ত যুগে নির্মিত বর্গাকৃতির মন্দির যার মধ্যে প্রদক্ষিণপথ বেষ্টিত একটি আয়তাকার ডায়াস রয়েছে।
(২) প্রাথমিক পাল যুগে নির্মিত একটি কমপ্লেক্স এবং বহুপার্শ্ব বিশিষ্ট প্রস্তর বেদি।
(৩) পরবর্তী পাল যুগে নির্মিত কিছু ক্ষয়িষ্ণু দেওয়াল এবং একটি সম্ভাব্য অগ্নিশিলা। মুসলিম তথা সুলতানি যুগে নির্মিত একটি ভগ্ন মেঝের মধ্যে ১৮টি মুদ্রা ভর্তি একটি মাটির পাত্র। মুদ্রাগুলি বাংলার সুলতানগণ জারি করেছিলেন।

উল্লেখ্য, প্রাথমিক পাল যুগেই দুটি মন্দির ঘিরে একটি সাধারণ বেষ্টনী প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছিল। এ ছাড়া মন্দির সংলগ্ন নদীর তীরে এ যুগে নির্মিত পাথরের রক্ষা বাঁধ বা রক্ষা প্রাচীর এবং একটি পাথরের বাঁধানো ঘাট ছিল যা ১৯২২ সালের প্লাবনে ভেসে গিয়েছে।

গোবিন্দ ভিটায় ১৯৬০ সালের গভীর খাদ খননের ফলে আবিষ্কৃত হয় মৌর্যযুগের ছাপাংকিত ও ঢালাই করা রৌপ্য মুদ্রা এবং উত্তরাঞ্চলীয় কালো চক্চকে মৃৎপাত্র, অর্ধ-ডজন শূঙ্গযুগের (খ্রি.পূ. ২য়-১ম অব্দ) পোড়ামাটির ফলক, একটি খোদাইকৃত নীল পাথরের চাকতি আকৃতির প্রসাধনী ট্রে (খ্রি. ১ম-২য় শতক), একটি কাদা মাটির তৈরী সীলমোহর ও পোড়ামাটির মস্তক (৪র্থ শতাব্দী), তিনটি বৃহৎ মাটির পাত্র বা ভাট (খ্রিস্টীয় ৬-৭ শতক) যাতে শঙ্খখোসা ও চুন এবং নরকংকাল ছিল। এখানে প্রাপ্ত অন্যান্য নিদর্শনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বিভিন্ন আকৃতির ও ধরনের পোড়ামাটির দ্রব্য, স্বল্পমূল্যের পাথরের তৈরী গুটিকা ও বোতাম, কানবালা ও কুন্তল, নাকফুল ইত্যাদি। এ ছাড়া, পোড়ামাটির মূর্তি ও খেলনা এবং তামা ও ব্রোঞ্জের তৈরী বলয় এবং সুরমা দন্ডও পাওয়া গিয়েছে।

ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের মহাস্থান বাস স্ট্যান্ড হতে বাস,কার,অটো-টেম্পু,রিক্সা ও ভ্যানযোগে পৌঁছানো যাবে। উল্লেখ্য যে, বৃহত্তর এই পিকনিক স্পটে থাকা ও খাওয়ার সু-ব্যাবস্থা রয়েছে। প্রতিদিন এখানে শত শত মানুষ পর্যটন করতে আসে।

।। শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন ।।


পা দুইটোর বেইমানি হয়তো যত দিন যাচ্ছে তত বেড়েই যাচ্ছে ।

পা দুইটোর বেইমানি হয়তো যত দিন যাচ্ছে তত বেড়েই যাচ্ছে ।


পা দুইটোর বেইমানি হয়তো যত দিন যাচ্ছে তত বেড়েই যাচ্ছে । কিন্তু মনের জোর দিয়ে একের পর একে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে বিশ্ব সেরাদের । এই জীবন্ত কিংবদন্তীর জন্য শ্রদ্ধা এবং দোয়া যেন তাঁর নেতৃত্বে আরও অনেক দূর এগিয়ে যায় বাংলাদেশ।


বাংলাদেশে আইন করে গরু জবাই বন্ধের দাবি!

বাংলাদেশে আইন করে গরু জবাই বন্ধের দাবি!
Bogra times

বগুড়া টাইমস ডেস্ক: বাংলাদেশে অবিলম্বে আইন করে গরু জবাই বন্ধের দাবি জানিয়েছে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ যুক্তরাষ্ট্র শাখা। শুক্রবার সংগঠনটির পক্ষ থেকে নিউ ইয়র্কে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানানো হয়। এছাড়া দাবি করা হয় যে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নজিরবিহীন নিপীড়ন চলছে এবং তাদের বেদখল হয়ে যাওয়া সম্পত্তির মধ্যে চার ভাগের তিন ভাগ দখল করে নিয়েছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

জ্যাকসনহাইটসের একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয় যে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু ও আদিবাসীদের অস্তিত্ব এখন সংকটাপন্ন। সংখ্যালঘুদের জোরপূর্বক ধর্মান্তরিতকরণ করা হচ্ছে বলেও তারা অভিযোগ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ঐক্য পরিষদ যুক্তরাষ্ট্র শাখার সভাপতি টমাস দুলু রায়, সাধারণ সম্পাদক প্রদ্বীপ দাস, সদস্য সচিব প্রদ্বীপ মালাকার, পরিষদের ডিরেক্টর ও আমেরিকান হিন্দু ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট শ্যামল চক্রবর্তী, ঐক্য পরিষদের নেতা ড. দ্বিজেন ভট্টাচার্য, গৌরাঙ্গ কুণ্ড, রূপকুমার ভৌমিক, প্রবীর রায়, রণবীর বড়ুয়া, প্রণবেন্দু চক্রবর্তী, অমিত চৌধুরী প্রমুখ। লিখিত বক্তব্য পেশ করেন ঐক্য পরিষদের প্রেসিডেন্ট বিদ্যুৎ দাস।

বক্তারা বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন অতীতের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এমনকি ২০০১ সালের চেয়েও অবস্থা অনেক খারাপ। সে সময় অন্তত মিডিয়ার কল্যাণে বিশ্ববাসী সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতনের খবর জানতে পেরেছিল। কিন্তু বর্তমানে ভয়ে সম্পাদক ও সংবাদকর্মীরা স্বাধীনভাবে সংবাদ পরিবেশন করতে পারছেন না। ফলে দেশের সর্বত্র সংখ্যালঘুদের উপর পরিচালিত নির্যাতন-নিপীড়নের খবরগুলো চাপা পড়ে যাচ্ছে।

গতকাল রাত থেকে কে. এল সেন্টারে ব্যাপকভাবে ইমিগ্রেশন পুলিশ তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে

গতকাল রাত থেকে কে. এল সেন্টারে ব্যাপকভাবে ইমিগ্রেশন পুলিশ তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে

গতকাল রাত থেকে কে. এল সেন্টারে ব্যাপকভাবে ইমিগ্রেশন পুলিশ তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে,
গোপন ভিত্তিতে জানতে পারে কে বা কাহারা বোম ব্লাস্ট করার পরিকল্পনা করছে তাই এত কড়া নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

বাংলাদেশী ভাইদেরকে বলতে চাই কিছুদিন ঐ এলাকায় যাওয়া থেকে বিরত থাকু্‌ন,

সবাইকে শেয়ার করে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে...।

এশিয়া কাপ খেলা দেখুন ঝামেলা ছাড়াই এবং ধীর গতির নেটে

এশিয়া কাপ খেলা দেখুন ঝামেলা ছাড়াই এবং ধীর গতির নেটে
asia Cup Live Cricket T20 2016

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন। যাই হোক, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ থেকে শুরু “এশিয়া কাপ টি-২০ ২০১৬”। এই সিরিজে অংশ নিচ্ছে- বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, আর আরব আমিরাত সহ মোট পাঁচটি দল। এদের প্রথম ধাপে আফগানিস্তান, আরব আমিরাত, ওমান ও হংকং এর মধ্যে কুয়ালিফাইং ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় যথাক্রমে ১৯ থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ফতুল্লাহ ‘খান সাহেব ওসমান আলী আউটার স্টেডিয়াম ’ এ। সেখান থেকে আরব আমিরাত পরের রাউন্ড এ উঠে। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ থেকে যথাক্রমে ‘মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে’ শুরু হবে এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচ এবং ফাইনাল ম্যাচ হবে আগামী ৬ মার্চ ২০১৬ এবার আজকের টিউন এর বিষয়ে আশা যাক।আমরা অনেকেই অনলাইন এ খেলা দেখি, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ভাল স্ট্রিমিং লিঙ্ক না থাকার কারনে আমাদের ঝামেলা পোহাতে হয়। সাথে পপ-আপ বিজ্ঞাপনের ঝামেলাতো আছেই এ ছাড়া রয়েছে ধীর গতির নেট প্রবলেম !! আর আমরা অনেকেই মোবাইল এ খেলা দেখি কিন্তু কথা হচ্ছে বেশিরভাগ লিঙ্ক ই মোবাইল এ কাজ করে না।



সচেতন সুশীল সমাজ ও স্বাধীন গণমাধ্যম রক্ষা করা উচিত

সচেতন সুশীল সমাজ ও স্বাধীন গণমাধ্যম রক্ষা করা উচিত

বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি-বিষয়ক এক প্রশ্নের জবাবে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র ও কমনওয়েলথ-বিষয়ক দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী হুগো সোয়ার বলেছেন, মুক্তভাবে আলোচনা ও বিতর্ক করতে পারে এমন সুশীল সমাজ ও স্বাধীন গণমাধ্যম গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মৌলিক বিষয়। তাই সচেতন সুশীল সমাজ এবং স্বাধীন গণমাধ্যম রক্ষা ও সংরক্ষণ করা উচিত।
যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ দলের এমপি এন্ড্রু স্টিভেনসনের এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে গত শুক্রবার প্রতিমন্ত্রী এ
কথা বলেন।
এন্ড্রু স্টিভেনসন এক লিখিত প্রশ্নে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাজ্য সরকারের সাম্প্রতিক মূল্যায়ন জানতে চান। ভিন্ন এক প্রশ্নে তিনি ‘জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল’ কর্তৃক আগামী মার্চে প্রকাশিতব্য বাংলাদেশের ধর্মীয় স্বাধীনতা-বিষয়ক প্রতিবেদন তৈরিতে ব্রিটিশ সরকারের অবদানের বিষয়েও জানতে চান।
মানবাধিকার-বিষয়ক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী হুগো সোয়ার বলেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতিকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে যুক্তরাজ্য। বাংলাদেশ সরকার মানবাধিকার রক্ষায় যে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে, সেটিকে যুক্তরাজ্য স্বাগত জানায়। কিন্তু যখনই কোনো মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ উঠছে, তা অব্যাহতভাবে বাংলাদেশ সরকারের কাছে তুলে ধরেছে দেশটি।
ব্রিটিশ এই প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিশেষ করে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, ধর্মনিরপেক্ষ ব্যক্তি, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাসহ যেকোনো ধরনের সহিংসতা ও অধিক বলপ্রয়োগের ঘটনাকে আমরা নিন্দা জানাই।’ এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থানের কথা আমরা পরিষ্কার করেছি। এ ছাড়া সচেতন সুশীল সমাজ ও স্বাধীন গণমাধ্যম যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মৌলিক বিষয় সেই বিষয়েও আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট।’
বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ে ‘জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল’-এর প্রতিবেদন সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী হুগো সোয়ার বলেন, গত সেপ্টেম্বরে ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা ওই প্রতিবেদনের প্রাথমিক ফলাফল নিয়ে প্রতিবেদক হিইনার বিলফেলডের সঙ্গে কথা বলেন। প্রকাশিতব্য এই প্রতিবেদনের দিকে যুক্তরাজ্য তাকিয়ে আছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিবেদনের সুপারিশগুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনার জন্য যুক্তরাজ্য বাংলাদেশ সরকারকে উৎসাহিত করবে।